কথাটা বলতেই সফিক মুখ ভেংচি কেটে বললো,
-ধুর কি বলেন এসব? আপনার না বউ আছে?
-আরে তাতে কি! তোমাকেও আমার বউ বানাতে চাই! বউকে যেভাবে আদর সোহাগ করে তোমাকেও সেভাবেই আদর করবো!
-ভাইয়া পাগল হলেন না কি? একটা ছেলে আর একটা ছেলেকে এসব বলে না! পাপ হবে!
-রাখো তোমার পাপ! দেশ বিভক্তের সময় যেমন জাতের বিভেদ নেই যৌন কামনায় তেমনি নারী পুরুষের বিভেদ নেই। কামনার জ্বালা একভাবে মিটলেই হলো। অনেকে তো হাতে মেরেই কাজ সারছে সেটাও তো পাপ তাই না?
-হুম বুঝলাম তবে আমি কেন? আপনার কামনা মেটানোর জন্য তো দুনিয়াতে মানুষে অভাব নেই।
-কেন এভাবে বলছো সফিক! আমি তোমাকে অনেক বেশি পছন্দ করি বলেই আদর করতে চাচ্ছি। আর তুমিতো জানো তোমাকে আমি কতোটা ভালোবাসি। তোমাকে ভালোবাসি বলেই আমাদের অফিসে চাকরির ব্যবস্থা করে আমার রুমে একসাথে থাকবো বলে এখানে নিয়ে এসেছি।
-এজন্য আপনার কাছে আমি কৃতঙ্গ। যদি আপনার উপকারের মর্যাদা আমার নিজের শরীর দিয়ে দিতে হয় তাহলে আমার কোন আপত্তি নেই। তবুও একটা ঋণ তো শোধ হবে!
-ছি ছি সফিক এভাবে বলছো কেন? আমিতো শুধু আমার ভালোবাসা তোমার কাছে প্রকাশ করছিলাম মাত্র।
-যদি তাই হয় তাহলে বিয়ে করছেন কেন? আপনার যৌবন তো আপনার বৌয়ের প্রাপ্য।
-শোন এখন আমার ঐ অবস্থা হয়নি যে ঢাকার শহরে বউ এনে পুশবো। বউ এর আমানত তো আমি নষ্ট করছি না। অবস্থা বুঝেই ব্যবস্থা করতে হয় তাই না!
-তাওতো ঠিক বলছেন। তাহলে এখন আমি কি করতে পারি?
-তেমন কিছুই না একটু আদর করতে দিও।
-ঠিক আছে এখন বাসায় চলেন!

মাহবুব ও সফিক একি গ্রামের প্রতিবেশি, সম্পর্কে চাচাতো ভাই। সফিক এইচ এস সি পাশ করে দারিদ্রতার কারণে ঢাকা এসেছিলো কাজের সন্ধানে। মাহবুব মতিঝিলের একটা প্রাইভেট কোম্পানীতে এক্সিকিউটিভ অফিসার পদে চাকরী করে। সফিক ঢাকাতে এসেই তাকে বলেছিলো একটা কাজের ব্যবস্থা করে দিতে। অনেক চেষ্টার পর সে সফিকের জন্য একটা কাজ যোগার করতে পারে। সফিক কম্পিউটারের কিছু কাজ জানতো সেই সুবাদে তাদেরই অফিসের কম্পিউটার অপারেটর পদে কাজ পেয়ে যায়। মাহবুব দুই বছর হলো বিয়ে করেছে। তার স্ত্রী সন্তান সম্ভবা। মাহবুব সফিককে আগে থেকেই পছন্দ করতো। আসলে মাহবুব একজন বাইসেক্সুয়াল। সফিকের ভিতরে একটু মেয়েলী স্বভাব আছে ও সেইটা আবিস্কার করে যুযোগ নিতে চলেছে।

রাত এগারোটা ত্রিশ। দুজনেই পাশাপাশি দুই বেডে শুয়ে পরেছে। সফিকের চোখে ঘুম নেই। মাহবুব ভাই আজ তাকে যেটা বললো সেটা কি মজা করে বলেছে নাকি সত্যি বলেছে? যদি সত্যি বলে থাকে তাহলে কি করবে সে? তার পক্ষে কি এটা মেনে নেওয়া উচিত্‍ হবে? পাশ ঘুরে শুতেই পেছন থেকে তার ঘারে নিশ্বাসের ছোয়া অনুভব করলো। ধরমড়িয়ে পাশ ঘুরতেই দেখতে পেলো মাহবুব। মাহবুব তাকে জরিয়ে ধরলো। অনকটা জোড় করেই তার ঠোটে ঠোট লাগিয়ে চুমু দিতে শুরু করলো। সফিক অনেকটা লিরুপায় হয়ে তাকে কোন বাঁধা দিলো না। মাহবুব অনেকটা উন্মাদ পাগলের মতো সফিককে আদর করতে শুরু করলো। দেহের মধ্যে হয়তো একটা মেয়ে অনেকদিন ধরেই পুশে রেখেছিলো সফিক। তাইতো সামান্য আদরেই গলে গেল সে। নিজের অজান্তেই মাহবুবেব মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেলে।

-তোমার ভালো লাগছে সফিক?
-জ্বী ভাইয়া অনেক ভালো লাগছে!
-আমাকে একটু আদর করবা না?
-কিভাবে?
-এই একটু সোনাটাকে মুখে নিয়ে চুষে দাও
- ঠিক আছে দিচ্ছি
-আহা দারুন লাগছে, আহা আহ।

সফিক অনেকটা উত্তেজিত হয়েই মাহাবুবের সোনাটাকে মুখে পুরে আপ ডাউন করতে লাগলো। মাহাবুব তার পুরুসাঙ্গটাকে ঠেলে ঠেলে সফিকের গলা পর্যন্ত ঢুকিয়ে দিচ্ছে। সফিকের আজই প্রথম যৌনতার মজা নিচ্ছে তাই ওর খুব কষ্ট হচ্ছিলো অনেকটা বমি হবার মতো হয়ে গেছে তার। সে জোর করেই নিজেকে ছারিয়ে নিল। এবার মাহবুব তাকে বিছানায় শুইয়ে দিল। সফিকের লুঙ্গী পরা ছিল। মাহবুব সেটাকে এক টানে খুলে নিচে ফেলে দিল। সফিকের আধা উষ্ণ সোনাটাকে মুখে নিয়ে চুষতে লাগলো সে। আরামে সফিক চোখ বন্ধ করে ফেলল, এ যেন স্বর্গ সুখেরই একটা অংশ। মাহবুব বুঝতে পারল সফিক এখন কাজ করার জন্য প্রস্তুত। সে সফিক কে আরও একটু গরম করে নিতে চায় কেননা এটা ওর প্রথম সেক্স। যদি আজ এটা ওর কাছে ভীতিকর হয় তাহলে তার সব আশার গুরে বালি পড়ে যাবে।

সে সফিকের নিপলে মুখ ডুবায় এক হাত দিয়ে অন্য নিপলে সুরসুরি দিতে থাকে। মাহবুব যেন এক উন্মাদ বদ্ধ পাগল হয়ে গেছে। ও সফিকের সারা শরীর জুড়ে বিচরণ করতে লাগলো। সারা শরীরে ওর খোঁচা খোঁচা দাঁড়িতে যেন সূচের মতো ফুটছে। যদিও এই সূচ ব্যাথার চেয়ে শিহরণ বেশি দিচ্ছে। মাহবুব যখন সফিকের কানের লতি নিয়ে খেলতে শুরু করল সফিক তখন আর নিজেকে ধরে রাখতে পারলো না। ওর দুই পা দিয়ে এমন ভাবে মাহবুব কে জড়িয়ে ধরল একদম ওর পাছার ডাবনার খাজে মাহবুবের লৌহ দণ্ডের নায় সোনাটা সেটে গেলো। মাহবুব তার সোনায় থু থু লাগিয়ে পিচ্ছিল করে নিলো একটা বালিশ টান দিয়ে সফিকের কোমরের নিচে দিয়ে পজিশন টা সহজ করে সফিকের ঠোঁটে ঠোঁট লাগানো অবস্থায় ঠেলা দিতে লাগলো।

-উফফ
-কি হল লেগেছে?
-হুম
-খুব?
-হুম
-ঠিক আছে আমি নিচে শুচ্ছি তুমি আমার উপরে উঠে নিতে চেষ্টা করো।
-তাই করি, কিন্তু আমার খুব ভয় হচ্ছে।
-কিসের ভয়? তোমাকে আমি জোর করবো না সফিক কেননা আমি তোমাকে ভালোবাসি। তুমি চেষ্টা করে দেখো যদি নিতে নাই পারো সমস্যা নেই অন্য একদিন চেষ্টা করা যাবে।
-ঠিক আছে!

সফিক উঠে বসে মাহবুবের দণ্ডায়মান সোনাটাকে তার পাছার ছিদ্রে সেট করে হাল্কা করে নিচের দিকে চাপ দিতে লাগলো। সফিক তার পাছা উচু করলেই মাহবুব তার সোনায় থু থু লাগিয়ে ভালো করে পিচ্ছিল করে নিলো। এবার সফিক একটু জরেই চাপ দিল। পচ করে সোনার মাথাটা তার পাছার ছিদ্র ভেদ করলো। ব্যাথায় সে চোখে সরষে ফুল দেখতে লাগলো। মাহবুহ এবার তাকে আরামদায়ক পজিশনে নিয়ে হাল্কা হাল্কা করে ঠাপাতে লাগলো। প্রথমে বেশ ব্যাথা লাগলেও এখন বেশ মজা লাগছে সফিকের। মিনিট পাঁচেক টানা ঠাপ দিতেই মাহবুব বীর্যপাত করে দিল।

সফিকের চোখে একটা সুখের অনুভূতি এই মানুষটা সত্যি এতো ভালো কেন? সামান্য এতটুকু সুখ আমার কাছ থেকে পাবার জন্য সত্যি তো অনেক কিছু করেছে আমার জন্য।

- মাহবুব ভাই তোমাকে একটা কথা বলি?
-বল
-সারাজীবন কি তুমি আমাকে এভাবেই আদর করবা?
-হ্যাঁ রে পাগলা
-তোকে একটু আপন করে পাবো বলেই তো আমি তোকে এতো ভালোবাসি।
-আমাকে ছেড়ে যাবে না তো?
-ধুর পাগল তুই হইলি আমার ছোট বউ। তুই জানিস না বড় বউয়ের চেয়ে ছোট বউ বেশি আদরে থাকে! আমিও তোকে তেমনি আদরে রাখবো
-তুমি এতো ভালো কেন
-আমার ছোট বউটার জন্য।

মাহবুব সফিকের নাক টিপে দিয়ে ওর হাত ধরে দুজনে একসাথে বাথরুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে এসে সুখে ঘুমিয়ে পড়লো এভাবেই চলতে থাকলো তাদের সুখের দাম্পত্য জীবন

গল্প পড়ে লাইক বা কমেন্ট না করলে লেখক তার লেখার মান বুঝতে পারেন 

Comments

Popular posts from this blog

“প্লিজ...... আজাদ ভাই...... এবার গুদে ধোন ঢুকান...... আমি আর থাকতে পারছিনা.........”