চুপ মাগি, চিতকার করবি না।

বাড়ীতে বেড়াতে গিয়েছিলাম।
খালারা বেশ
ধনী লোক,
জায়গা জমির
অভাব নেই।
খালাত
ভাইয়েরা চার ভাই,
সকলেই বিদেশ
থাকে।
বাড়ীতে আছে খালু,
খালা আর একজন
চাকর। চাকর
কাচারীতে থাকে।
সুর্য ডুবুডুবু
অবস্থায়
আমি খালার
বাড়ীতে গিয়ে পৌঁছলাম।
খালাম্মা যথারীতি আমাকে আদর
আপ্যায়ন
করে রাত্রে খাবার
দাবার খাওয়ালো।
খালাদের
ঘরটি বিশাল বড়,
সামনে পিছনে বারান্দা,
চার রুম,
মাঝখানে মুলঘর।
দুই রুমের মোট ছয়
কামরা বিশিষ্ট
ঘর কিন্তু থাকার
মানুষ নেই। খালাত
ভাইদের কেউ
বিয়ে না করাতে রুমগুলি একেবারে ফাঁকা পড়ে আছে।
রাতে খাওয়া দাওয়ার
পর আমি পিছনের
বারান্দায়
ঘুমালাম। ভাদ্রের
গরমে কিছুতেই
ঘুম আসছিল না,
কয়টা বাজল
কে জানে?
আমি আরামে ঘুমাবার
জন্য খালার
একটা শায়া পরে গায়ের
সমস্ত কাপড়
চোপড়
খুলে শুধুমাত্র
একটি গেঞ্জি পরে ঘুমানোর
চেষ্টা করলাম।
কিছুক্ষনের
মধ্যে আমার ঘুম
এসে গেল,
আমি ঘুমিয়ে গেলাম।
রাত সম্ভবত
দুইটা আড়াইটা হবে,
হঠাত বাইর
হতে কে যেন ডাক
দিল, দরজা খুল
বলল।
খালা দরজা খুলে দিয়ে চিতকার
করে উঠল ডাকাত
বলে।
সাথে সাথে ডাকাতদের
একজন বলে উঠল,
চুপ মাগি, চিতকার
করবি না।
যদি চিতকার
করছিস
তো আমরা বারো জনে তোর
মাঝ
বয়সি সোনাটা চোদে ফোড়
বানিয়ে দেব।
খালা ততক্ষনাত
চুপ হয়ে গেল।
ততক্ষনে আমি অন্ধকারে হাতিয়ে হাতিয়ে চৌকির
নিচে ঢুকে গেলাম।
চৌকির
নিচে বিভিন্ন
মালামাল রাখার
কারনে একেবারে ভিতরে ঢুকতে পারলাম
না, তবুও
নিজেকে নিরাপদ
মনে করে উপুড়
হয়ে পড়ে রইলাম।
কিছুক্ষনের
মধ্যে ডাকাতরা সব
ঘরে ছড়িয়ে গেল।
অন্ধকার
ঘরে টর্চ
মেরে মেরে চারদিকে মালামাল
দেখে পছন্দনীয়
গুলো তুলে নিচ্ছে।
তাদের একজন
আমার
ঘরে আসল। টর্চ
মেরে সম্ভবত
আমার উপুড়
হয়ে থাকা পাছা দেখে নিয়েছে এবং সে বুঝে নিয়েছে যে এটা একজন
যুবতী মেয়ের
পাছা।
সে কাউকে কিছু
বুঝতে না দিয়ে আমার
শায়া উল্টিয়ে আমার
সোনায় হাত দিলো।
আমি নিথর জড়
পদার্থের মত
পড়ে থাকতে চেষ্টা করলাম
কেননা একজন
হতে বাঁচতে চাইলে বারো জনের
হাতে পড়তে হবে।
ডাকাতটি আলো নিভিয়ে আমার
সোনাতে একটা আংগুল
ঢুকিয়ে আঙ্গুলচোদা করতে লাগল।
এক সময় তার
পেন্ট খুলে তার
বাড়াটা আমায়
সোনায়
ঢুকিয়ে ফকাত
ফকাত
করে ঠাপানো শুরু
করে দিল। আমিও
ইতিমধ্যে উত্তেজিত
হয়ে পড়েছি। তার
ঠাপের
তালে তালে আমি পিছন
হতে একটু একটু
করে পাছা দিয়ে ঠাপের
সাড়া দিতে গিয়ে কখন
যে চৌকির
বাইরে এসে গেছি জানিনা।
এবার সে আমার
পিঠের উপর
দু'হাতের চাপ
দিয়ে প্রবল
বেগে ঠাপ মারছে।
আমিও ভীষণ
আরামে পাছাটাকে আরো উঁচু
করে ধরে নিঃশব্দে আহ
আহ উহ উহ
করে চোদন
খাচ্ছি। হঠাত
আরেকটি লাইটের
আলো জ্বলে উঠল।
এই
কিরে কি করছিস
বলে চোদনরত
প্রথম
জনকে শাসিয়ে উঠল।
প্রথমজন
মুখে কিছু
না বলে ইশারা দিয়ে তাকে চোদার
জন্য বলল। প্রথম
জন
ইতিমধ্যে আমার
সোনায় মাল
ঢেলে দিয়ে উঠে দাঁড়াল।
এবার দ্বিতীয়
জন
তাড়াহুড়া করে আমার
সোনায় খপাত
করে তার বিশাল
বাড়াটা ঢুকিয়ে জোরে জোরে ঠাপাতে শুরু
করে দিল। আমার
মাল আউট
না হওয়াতে দারুন
লাগছিল।
বোকা লোকটি প্রতিটি ঠাপে মুখে আঁ
আঁ হুঁ হুঁ
করে আওয়াজ
দেয়াতে অন্য
ডাকাতদের
সাথে আমার খালু
খালাও বুঝে গেল
যে পাশের
রুমে আমাকে চোদছে।
খালু বলে উঠল
পান্না পান্না তুমি কোথায়?
আমি কোন জবাব
দিতে চাইলাম না।
এবার
খালাও চিতকার
করতে লাগল,
পান্না পান্না,
পান্না আহারে,
মেয়েটাকে বুঝি মেরে ফেলল,
অহ অহ পান্না।
এবার
আমি সাড়া না দিয়ে পারলাম
না। বললাম
খালা আমি ভাল
আছি, চেঁচাবেন
না।
চেঁচালে তারা আপনার
ক্ষতি করবে।
অন্য
ডাকাতরা বুঝতে পেরে সবাই
আমার কামরায়
এসে হাজির
হয়েছে। তারা এক
অভিনব কায়দায়
প্রায় এক
ঘন্টা ধরে আমায়
চোদে।
তারা দশজন
গোলাকার
হয়ে বসল।
আমাকে কোলে নিয়ে দু'রানের
নিচে হাত
দিয়ে আমার
সোনাটাকে তাদের
বাড়ার উপর
বসিয়ে দিয়ে ফকাত
করে ঢুকিয়ে দেয়
এবং চার
পাঁচটি ঠাপ
মেরে ঐ অবস্থায়
আরেকজনের
দিকে পাস
করে দেয়। সেও ঐ
ভাবে আমাকে কোলে নিয়ে সোনায়
বাড়া ঢুকিয়ে পছাত
পছাত করে দশ
বারোটা ঠাপ
মেরে আরেকজনের
কাছে পাঠিয়ে দেয়।
গড়ে এক
একজনে পাঁচ
মিনিট
করে ঠাপিয়ে সবাই
আমার সোনায়
মাল
ছেড়ে তৃপ্তি নিয়ে চলে যায়,
সাথে অন্যান্য
মালামাল।
আমার মজার
তৃপ্তির
এবং অভিনব
চোদনের
অভিজ্ঞতা হল।
দুষ্ট ডাকাত
কোথাকার, আবার
কখন
আসে কে জানে?
SINE UP AND GET $50 MOBAIL RECHARGE CLICK HERE TO GET
Comments
Post a Comment